اِقۡرَاۡ بِاسۡمِ رَبِّکَ الَّذِیۡ خَلَقَ
Welcome to my profile!I am Azizul Hakim....I am a Web Designer... I Love Design.. |
Md. Azizul Hakim |
স্বাগতম! |
এটি আমার ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট। যে কোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে আমাকে নক করুন। সকলে এই সাইটটিকে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।
Azizul Hakim
Web & Graphics Designer
Phulbari, Dinajpur-5200
Web & Graphics Designer
Phulbari, Dinajpur-5200
About Me:
Assalamu Alaikum, I am Azizul Hakim. I am a blogger. I like to write on different topics so I have created multiple websites. Creating a website is a hobby of mine. I also have a Facebook account, Facebook page, YouTube channel. Thanks
Contact Me:
If anyone wants to contact me, you can email me or add me on social media. My Email Address:
azizulhakimazizul318@gmail.com
My Social Media:
My Project:
‘উসমান ইবনে ‘আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি সেই, যে নিজে কুরআন শিখে ও অপরকে শিক্ষা দেয়।” সহীহুল বুখারী ৫০২৭, ৫০২৮, তিরমিযী ২৯০৭, ২৯০৮, আবূ দাউদ ১৪৫২, ইবনু মাজাহ ২১১, আহমাদ ৫০৭, ৪১৪, ৫০২, দারেমী ৩৩২৮
✅ সাঈদ ইবনু যায়দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি কারো জমির অংশ জুলুম করে কেড়ে নেয়, কিয়ামতের দিন এর সাত তবক জমিন তার গলায় লটকিয়ে দেয়া হবে।
বুখারী শরীফঃ ২২৯০
✅ ‘আয়িশাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহর নিকট সেই লোক সবচেয়ে বেশী ঘৃণিত, যে অতি ঝগড়াটে। বুখারী শরীফঃ ২২৯৫
✅ ‘আবদুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, চারটি স্বভাব যার মধ্যে থাকে, সে মুনাফিক অথবা যার মধ্যে এ চারটি স্বভাবের কোন একটা থাকে, তার মধ্যেও মুনাফিকীর একটি স্বভাব থাকে, যে পর্যন্ত না সে তা পরিত্যাগ করে।
(১) সে যখন কথা বলে মিথ্যা বলে
(২) যখন ওয়াদা করে ভঙ্গ করে
(৩) যখন চুক্তি করে তা লঙ্ঘন করে
(৪) যখন ঝগড়া করে অশ্লীল বাক্যালাপ করে।
বুখারী শরীফঃ ২২৯৭
কুরআন এবং হাদীস দিয়ে জীবন পরিচালনা করে দেখুন, জীবন কতোটা সুন্দর হয়। সুন্দর এবং গোছানো জীবন কে না চায় বলুন!
ভোগে শান্তি নেই, ত্যাগেই শান্তি! তাই অন্যের জন্য বেশী বেশী ত্যাগ করা শিখুন।
আপনি নিজে কেমন আছেন এ নিয়ে ভাববেন না বরং অন্যে কেমন আছে খোঁজ নিন। নিজের জন্য সবাই করতে পারে কিন্তু অন্যের জন্য সবাই কিছু করতে পারে না।
সারাক্ষণ দুনিয়া নিয়ে পড়ে থাকবেন না কারণ এই দুনিয়া চিরস্থায়ী না বরং আখেরাতের জন্য কিছু করুন, যার শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই।
✏️ আবু হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলতেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রমযান আসলে আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয় আর শয়তানগুলোকে শিকলবন্দী করে দেয়া হয়।
সহীহুল বুখারী, পৰ্ব ৩০; সওম, অধ্যায় ৫, হাঃ ১৮৯৯; মুসলিম, পর্ব ১৩: সওম, অধ্যায় ১, হাঃ ১০৭৯
আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে ওয়ালীমায় শুধুমাত্র ধনীদেরকে দাওয়াত করা হয় এবং গরীবদেরকে দাওয়াত করা হয় না সেই ওয়ালীমা সবচেয়ে নিকৃষ্ট। যে ব্যক্তি দাওয়াত কবুল করে না, সে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে নাফরমান করে। সহীহুল বুখারী, পূর্ব ৬৭ : বিবাহ, অধ্যায় ৭২, হাঃ ৫১৭৭; মুসলিম, পর্ব ১৬ : নিকাহ বা বিবাহ, অধ্যায় ১৬, হাঃ ১৪৩২
✏️ ‘আলী (রাযি.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা আমার উপর মিথ্যারোপ করো না। কারণ আমার উপর যে মিথ্যারোপ করবে সে জাহান্নামে যাবে।
সহীহুল বুখারী, পর্ব ৩; আল-‘ইলম (ধর্মীয় জ্ঞান), অধ্যায় ৩৮, হাঃ ১০৬; মুসলিম মুকাদ্দামাহ, হাঃ ২
✏️ ইবনু ‘উমার (রাযি.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ইসলামের স্তম্ভ হচ্ছে পাঁচটি। ১. আল্লাহ্ ব্যতীত প্রকৃত কোন উপাস্য নেই এবং নিশ্চয়ই মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসূল-এ কথার সাক্ষ্য প্রদান। ২. সালাত কায়িম করা। ৩. যাকাত আদায় করা। ৪. হাজ্জ সম্পাদন করা এবং ৫. রমাযানের সওমব্রত পালন করা।
সহীহুল বুখারী, পর্ব ২: ঈমান, অধ্যায় ২, হাঃ ৮; মুসলিম, পর্ব ১: ঈমান, অধ্যায় ৫, হাঃ ১৬
👉 কখনো অহংকার করে নিজেকে শক্তিশালী মনে করবেন না, চোখ বন্ধ করে দেখুন নিজের ছাঁয়াকেও সঙ্গে পাবেন না।
👉 কখনো নিজেকে নিঃস্ব মনে করবেন না, প্রকৃত নিঃস্ব তো সেই ব্যক্তি যে আখেরাতের জন্য কিছুই সংগ্রহ করেনি।
👉 কৃপণতা করে নিজেকে কষ্ট দিবেন না কারণ এই সম্পদ কখনো কবরে নিতে পারবেন না।
👉 পৃথিবীতে অহংকার করে বেড়াবেন না কারণ, অহংকারীর পরিণাম কখনো ভালো হয় না।
জান্নাতের একটি দরজার নাম রাইয়্যান। উক্ত দরজা দিয়ে শুধুমাত্র রোযাদারদেরকেই জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। রোযাদারগণ যখন প্রবেশ করা শেষ হবে তখন উক্ত দরজা বন্ধ করে দেয়া হবে। আর কোন ব্যক্তি উক্ত দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। সুবহানাল্লাহ মহান আল্লাহ তাআলার কত বড় অনুগ্রহ! সেই রহমতের মাস আমাদের দরজার সামনে কড়া নাড়ছে। আমাদের প্রত্যেকের উচিত উক্ত রমজান মাসের ৩০ রোযা যথাযথভাবে পালন করা।